অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়

মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায় জানুনসুপ্রিয় পাঠক, অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এবং পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয় ও অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ এবং ঋতুস্রাব কেন হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
এই আর্টিকেলে পিরিয়ডে ব্লিডিং কম হওয়ার কারণ এবং অতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করার ঔষধ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি ঋতুস্রাব কেন হয় ও অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।
সূচিপত্রঃ অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়

ঋতুস্রাব কেন হয়

মেয়ে মানুষের নির্দিষ্ট একটা বয়স হলে প্রাকৃতিকভাবে তার ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হয়ে থাকে মাসের কোন এক নির্দিষ্ট সময়ে। তবে অনেক মেয়ে মানুষ রয়েছে যাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হয়ে থাকে এবং অনেকের অতিরিক্ত পরিমাণে ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হয়ে থাকে।

আমরা অনেকেই জানিনা অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হলে আমাদের করণীয় কি এবং অনিয়মিত ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হলে আমাদের কি করতে হবে। আজকের এই আর্টিকেলে ঋতুস্রাব কেন হয় পাশাপাশি অতিরিক্ত ও অনিয়মিত ঋতুস্রাব হলে আমাদের করণীয় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

মেয়েদের ঋতুস্রাব স্বাভাবিক অবস্থায় ২৮ দিন পর পর হয়ে থাকে। তবে তার চাইতে ৭দিন আগে বা পরে যদি ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হয়ে থাকে তাহলে সেটাকে স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়। তবে ২১ দিনের আগে অথবা ৩৫ দিনের পরে যদি ঋতুস্রাব হয় এবং সেটা ৩দিনের কম এবং ৭দিনের বেশি স্থায়ী থাকে তবে বুঝতে হবে সেটা অনিয়মিত ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড।

অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ

প্রথমে আমরা আলোচনা করেছি ঋতুস্রাব কেন হয় সম্পর্কে এখন আলোচনা করবো অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণগুলো কি সেই সম্পর্কে। বর্তমান সময়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। আমাদের মধ্যে অনেকেরই জানা নেই যে কি কারণে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হয়ে থাকে।

এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য,
  • অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে
  • দ্রুত শরীরের ওজন কমে গেলে
  • দ্রুত শরীরে ওজন বৃদ্ধি পেলে
  • কপার-টি এবং জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল ব্যবহার করলে
  • অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যায়াম করলে
  • জরায়ুর মধ্যে টিউমার থাকলে
  • সন্তানকে অতিরিক্ত পরিমাণে বুকের দুধ খাওয়ালে
  • থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে
অল্প বয়সে ইস্ট্রোজেন হরমোনের তারতম্যের কারণেযদি কোন মহিলার এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা সমস্যাগুলো সমাধান করার চেষ্টা করবেন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

পাশাপাশি অতিরিক্ত ঋতুস্রাব যেন না হয় সেই বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। কারণ অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণে সন্তান ধারণের ক্ষমতা কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

সে কারণে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড সমস্যার সমাধান করতে মানসিক চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করুন পাশাপাশি অস্বাস্থ্যকর জীবনাচরণ পরিহার করার চেষ্টা করুন।

পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয়

আগেই আমরা আলোচনা করেছি ঋতুস্রাব কেন হয় এবং অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণগুলো কি সেই সম্পর্কে, এখন আলোচনা করব পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয় কি সেই সম্পর্কে। আমাদের অনেকেরই ৭ দিনের বেশি হওয়া ঋতুস্রাবের সমস্যা রয়েছে তো আমাদের জেনে রাখা দরকার যে ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয় কি,
  • অতিরিক্ত ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয় হলো রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
  • অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হলে স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের দিকে বেশি নজর দিতে হবে পাশাপাশি পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে।
  • অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করার জন্য অনেক সময় অনিয়মিত ঋতুস্রাব হয়ে থাকে সেই কারণে সব সময় মানসিক চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে।
  • অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ হলো ওজন দ্রুত বাড়ানো বা কমানোর চেষ্টা করা সে কারণে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যায়াম করলে অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হতে পারে সেই কারণে নিজের শরীরের অবস্থা বুঝে শরীর চর্চা বা ব্যায়াম করতে হবে।
  • ফাস্টফুড জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে অতিরিক্ত তেলেভাজা খাবার খাওয়া যাবেনা পাশাপাশি টাটকা শাক-সবজি খেতে হবে।
  • পিরিয়ড চলাকালীন ভারী কোন কাজ করা যাবে না।

অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়

আমাদের মধ্যে অনেক নারী রয়েছে যাদের অনেক সময় অতিরিক্ত মাসিক হয়ে থাকে। অতিরিক্ত মাসিক হওয়ার সমস্যা যাদের রয়েছে তাদের অবশ্যই জেনে রাখা দরকার যে অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। ঘরোয়া উপায় জানা থাকলে অতিরিক্ত মাসিক হওয়ার সময় সেই উপায় অবলম্বন করে অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করা সম্ভব।

সেই কারণে আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করেছি যে অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় কিভাবে আপনি অবলম্বন করতে পারবেন সেই সম্পর্কে,
  • আদা ব্যবহার করে
অনিয়মিত মাসিক থেকে মুক্তি দিতে আদা অনেক সাহায্য করে থাকে। তার জন্য আপনাকে সামান্য পরিমাণে আদা নিয়ে কুচি কুচি করে কেটে তা ভালোভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে তারপর আদার সাথে সামান্য পরিমাণে মধু ও চিনি মেশাতে হবে এবং দূর করে এই মিশ্রণটি সেবন করলে অনিয়মিত মাসিক হওয়ার সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।
  • দারুচিনি ব্যবহার করে
মানুষের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে দারুচিনি বিশেষ ভূমিকা রাখে। সেই কারণে লেবুর রস বা চায়ের সাথে দারুচিনির গুড়া ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়মিত সেবন করলে অনিয়মিত মাসিক হওয়ার সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার সম্ভব পাশাপাশি মাসিকের অতিরিক্ত ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
  • কাঁচা পেঁপে ব্যবহার করে
প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে কাঁচা পেঁপেতে। সেখানে যাদের মাসিকের সমস্যা রয়েছে তারা যদি নিয়ম করে কাঁচা পেঁপে খান তাহলে অতিরিক্ত মাসিকের সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে মাসিক চলাকালীন অবস্থায় কাঁচা পেঁপে খাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
  • কাঁচা হলুদ ব্যবহার করে
বর্তমান সময়ে আমাদের রান্নার কাজে হলুদের ব্যবহার হয়ে থাকে। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে কাঁচা হলুদ নিয়মিত মাসিক করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি মাসিকের সময় যাদের অতিরিক্ত ব্যথা হয় তারা নিয়মিত কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে পারেন।
  • আ্যলোভেরা ব্যবহার করে
আ্যলোভেরা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারে আসে বিশেষ করে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে আ্যলোভেরা অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তবে যাদের অনিয়মিত মাসিক হওয়ার সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত আ্যলোভেরা ব্যবহার করতে পারেন তবেই নিয়মিত মাসিক হওয়ার পাশাপাশি মাসিকের ব্যথা নির্মূল করা সম্ভব হবে।

তার জন্য আপনাকে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠার পর খালি পেটে আ্যলোভেরা পাতার রস বের করে মধু অথবা মিষ্টি জাতীয় কোন কিছু সাথে মিশিয়ে খেতে হবে।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করে
আমাদের দেহ সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত শরীর চর্চা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে যেসব মেয়েদের নিয়মিত মাসিক হয় না তাদের সবচাইতে বড় সমস্যা হলো মানসিক চাপ নেওয়া। আর মানুষের মানসিক চাপ দূর করার একমাত্র উপায় হলও শরীর চর্চা করা আর সে কারণেই অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা দূর করতে নিয়মিত শরীরচর্চা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

পিরিয়ডে ব্লিডিং কম হওয়ার কারণ

অনেক মেয়েদের ক্ষেত্রে পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ব্লিডিং বেশি হয়ে থাকে এবং অনেকের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় ব্লিডিং কম হয়ে থাকে। এই আর্টিকেলের এখন আমরা আলোচনা করব পিরিয়ডে ব্লিডিং কম হওয়ার কারণ এবং সেটার উপযোগী ব্যবস্থা সম্পর্কে,

  • যেসব মহিলা নিয়মিত জন্মনিয়ন্ত্রণ ঔষধ সেবন করে তাদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় ব্লিডিং কম হয়ে থাকে এবং কিছু মহিলার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্লিডিং হয়ে থাকে পিরিয়ডের সময়। সে কারণে যাদের ব্লিডিং কম বা বেশি হওয়ার সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • যদি কোন মহিলার অতিরিক্ত পরিমাণে মানসিক চাপ থাকে বা টেনশন থাকে তাদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় ব্লিডিং কম বা বেশি হতে পারে। তাছাড়াও শারীরিক সমস্যার জন্য পিরিয়ডে ব্লিডিং কমবেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সে কারণে বেডিং এর সমস্যার সমাধান করতে মানসিক চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে।
  • যে সকল মহিলার রক্তস্বল্পতার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় ব্লিডিং কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কারণ যদি কোন মহিলার পিরিয়ডের বেশি ফ্লো হয় তবে তার রক্তের ক্ষরণ বেশি হয়ে থাকে। সে কারণে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলেন রক্তস্বল্পতা পিরিয়ডে ব্লিডিং কম হওয়ার কারণ হতে পারে।
  • যে সকল মহিলাদের স্টোরিজেন হরমোনের মাত্রা কম থাকে তাদের সাধারণত পিরিয়ডের সময় ব্লিডিং কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। স্টোরিজেন হরমোনের মাত্রা কমার অন্যতম কারণ হলো খারাপ খাদ্য গ্রহণ করা এবং অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যায়াম করা।

অতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করার ঔষধ

এই আর্টিকেলের শুরুতে আমরা আলোচনা করেছি ঋতুস্রাব কেন হয়, অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ, পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয় কী ও অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এবং পিরিয়ডে ব্লিডিং কম হওয়ার কারণ সম্পর্কে। এখন আমরা আলোচনা করবো অতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করার ঔষধ সম্পর্কে, আমাদের মধ্যে অনেক মহিলার পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং হয়ে থাকে।

আবার আমরা অনেকেই জানিনা যে অতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করার জন্য আমাদের কি করা প্রয়োজন। আসুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আপনি আপনার অতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করতে পারবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য, যদি আপনার পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং হয়ে থাকে তাহলে কোন ওষুধ সেবন করার পূর্বে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কেননা ব্লিডিং বন্ধ করার জন্য কোন রকমের ঔষধ সেবন করলে সেটি আরো জটিল সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। আমরা ইতিমধ্যেই অতিরিক্ত ব্লিডিং হওয়ার কারণ সম্পর্কে আলোচনা করেছি যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে ব্লিডিং হওয়ার সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত সেই বিষয়গুলো এড়িয়ে চললে ব্লিডিং বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশা করা যায়। তারপরেও অতিরিক্ত ব্লেডিং বন্ধ করার জন্য বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। সেগুলো হলো,
  • প্রথমেই আপনাকে একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং আপনার সমস্যার কথা বলতে হবে ও তার সমাধান নিতে হবে।
  • নিয়মিত ফলমূল এবং সবুজ টাটকা শাক-সবজি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে ও আয়রন সমৃদ্ধ খাবার বেশি বেশি গ্রহণ করতে হবে।
  • পাশাপাশি অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে পারেন এবং গরম পানির সাথে দারুচিনির গুড়া মিশিয়ে খেতে পারেন আবার নিয়মিত আদা চা খেয়ে দেখতে পারেন।
  • নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে পাশাপাশি নিজের শরীরের যত্ন নিতে হবে, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে, শরীর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, বাইরের আলো বাতাস শরীরে লাগাতে হবে, পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে, শরীরে মলমূত্রের চাপ দিলে চেপে রাখা যাবে না, তবে কখনোই কোন কাজ অতিরিক্ত করা যাবে না।
  • অতিরিক্ত ব্লিডিং বন্ধ করার ঔষধ না খেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার পাশাপাশি ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে হবে এবং পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে স্বামী সহবাস থেকে বিরত থাকতে হবে।

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক, দেশ ইনফো বি.আর ওয়েবসাইটের এই আর্টিকেলে অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এবং পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয় ও অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হওয়ার কারণ এবং ঋতুস্রাব কেন হয় সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। যেকোনো বিষয়ের আপডেট তথ্য জানতে দেশ ইনফো বি.আর ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দেশইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url