ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি

সুপ্রিয় পাঠক, ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সুবিধা ও কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ুন।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি
এই আর্টিকেলে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিতে কি কি লাগে সে সকল তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সুবিধা সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।
সূচিপত্রঃ ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি

কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়

বাংলাদেশ একটি হতদরিদ্র এবং বেকারত্বের শিকার হওয়া একটি দেশ। কারণ এদেশের মানুষ শিক্ষিত হতে পারে কিন্তু কর্মসংস্থানের জায়গা খুঁজে পায় না। যার কারণে অসংখ্য তরুণ তরুণীরা শিক্ষিত হওয়ার পরেও বেকার ভাবে বাসায় বসে আছে। কিন্তু অনেক যুবক-যুবতীর ইচ্ছা যে তারা বিদেশে গিয়ে চাকরি করে নিজের বেকারত্বের অভিশাপ ঘছাবে।

কিন্তু বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করতে পারেনা। বাংলাদেশের এমন কিছু ব্যাংক আছে যারা প্রবাসীদের সহায়তা করে থাকে প্রবাসী লোন দেওয়ার মাধ্যমে। আর সেই লোনের মাধ্যমে যে কোন মানুষ বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রবাসী লোন নেওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি ব্যাংক রয়েছে যারা প্রবাসী লোন দিয়ে থাকে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো,
  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পরিচালিত এটি শুধুমাত্র প্রবাসীদের লোন দিয়ে থাকে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক বিদেশে যাওয়ার আবেদন করতে পারে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের সবচাইতে বড় সুবিধা হলো সুদের হার সবচেয়ে কম যা প্রবাসীদের জন্য খুবই লাভজনক হয়।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে বিদেশ যাওয়ার জন্য লোন নিতে হলে আপনাকে পাসপোর্ট, ভিসা, মেডিকেল রিপোর্ট, এয়ার টিকিট, এবং জামিনদারের কাগজপত্র জমা দিতে হবে। তবেই আপনি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক সর্বোচ্চ ৩-৫ লাখ টাকা লোন দিয়ে থাকে যার সময়সীমা ৩-৫ বছর হয় এবং এ ব্যাংকের লোনের সুদের হার ৯-১২ শতাংশ হয়।
  • সোনালী ব্যাংক
সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সরকারি ব্যাংক। এই ব্যাংক প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী শ্রমিক মিলন প্রকল্প চালু করেছে অনেক আগেই। এই ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব আছে এমন যেকোনো ব্যাক্তি বিদেশে যাওয়ার জন্য লোন নিতে পারে। তবে সোনালী ব্যাংকের লোন এর পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫-৮ লাখ টাকা যার সময়সীমা ৫-৭ বছর এবং লোনের সুদের হার ১২-১৫ শতাংশ হয়ে থাকে।

সোনালী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেয়ার জন্য আপনাকে পাসপোর্ট, ভিসা, মেডিকেল রিপোর্ট, এয়ার টিকিট এবং জামিনদারের কাগজপত্র জমা দিতে হবে তবে সোনালী ব্যাংক আপনাকে প্রবাসী লোন দেবে।
  • ইসলামী ব্যাংক
ইসলামী ব্যাংক মূলত ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিক একটি ব্যাংক যা প্রবাসীদের জন্য শ্রমিক লোন প্রকল্প চালু রেখেছে অনেক আগে থেকেই। ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসে যাওয়ার জন্য লোন পেতে হলে আপনাকে পাসপোর্ট, ভিসা, এয়ার টিকিট, মেডিকেল রিপোর্ট এবং জামিনদারের কাগজপত্র জমা দিতে হবে তবে আপনি প্রবাসী লোন পাবেন।

ইসলামী ব্যাংকে সর্বোচ্চ ৩-৫ লক্ষ টাকা প্রবাসী লোন দিয়ে থাকে যার সুদের হার ১০-১২ শতাংশ এবং সময়সীমা ৩ বছর। তবে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন পেতে হলে বয়স ২০-৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে এবং বাংলাদেশের নাগরিকত্ব থাকা বাধ্যতামূলক।
  • ব্র্যাক ব্যাংক
ব্র্যাক ব্যাংক মূলত একটি বেসরকারি ব্যাংক যা বাংলাদেশের গরিব এবং অসহায় মানুষের জন্য সহায়তা প্রদান করে থাকে সবসময়। তবে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব থাকা যেকোনো ব্যক্তি ব্র্যাক ব্যাংক হতে দিতে পারবে। ব্র্যাক ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন পাওয়ার জন্য আপনাকে পাসপোর্ট, ভিসা, এয়ার টিকিট, মেডিকেল রিপোর্ট এবং জামিনদারের কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

ব্র্যাক ব্যাংক মূলত প্রবাসী লোন দেয় সর্বোচ্চ ৫-৭ লক্ষ টাকা যার সময়সীমা ৩-৫ বছর এবং সুদের হার ১১-১৩ শতাংশ হয়ে থাকে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হলো একটি সরকারি ব্যাংক যা বাংলাদেশ সরকার নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক মূলত প্রবাসীদের আর্থিক সহায়তা দেয়ার পাশাপাশি সম্পদ বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের ঋণ এবং সঞ্চয় সেবা প্রদান করে থাকে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে আপনি বিদেশে যেতে পারবেন এবং ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে সেই লোন পরিশোধ করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক তাদের সেবার মাধ্যমে অভিবাসন ঋণ, পূর্ণবাসন ঋণ, বঙ্গবন্ধু অধিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ, আত্মকর্মসংস্থান মূলক ঋণ, বিশেষ পূর্ণবাসন ঋণ, নারী পূর্ণবাসন ঋণ, নারী অভিবাসন ঋণ দিয়ে থাকে। তবে এ সমস্ত ঋণ নেওয়ার জন্য আপনার যোগ্যতা, ডকুমেন্ট, ঋণ পরিষদের সময়সীমা, সুদের হার ইত্যাদি নির্দিষ্ট পরিমাণে রয়েছে সেই সমস্ত শর্ত মেনে নেওয়া সাপেক্ষে আপনি যেকোনো ধরনের ঋণ নিতে পারেন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে যেকোনো ঋণ নেওয়ার জন্য আপনাকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন করতে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য,
  • ১ম ধাপ
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে এবং কোন প্রক্রিয়ার ঋণ সেবা আপনি নিবেন সেই মেনুতে ক্লিক করতে হবে। তারপর আবেদন ফরম ডাউনলোড করে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য এবং সত্যায়িত কাগজপত্র দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। তারপরে ফরমটি স্ক্যান করে ইমেইল করতে হবে।
  • ২য় ধাপ
ফরম পূরণ করার পরে ফরমটি প্রিন্ট করে নিয়ে আপনার নিকটস্থ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের যেকোনো শাখায় জমা দিতে হবে। তারপর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আবেদন ফরমটি অনুমোদনের জন্য পাঠাবে। আপনার আবেদনটি অনুমোদন পাওয়ার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে একটি স্বীকৃতি পত্র পাঠাবে এবং পরবর্তী সময় আপনাকে ব্যাংকে গিয়ে আপনার ঋণ সম্পর্কিত সকল কাগজপত্র সাইন করে ঋণের টাকা নিয়ে আসতে হবে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিতে কি কি লাগে

আর্টিকেলের শুরুতেই আমরা কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন সম্পর্কে আলোচনা করেছি, এবার আলোচনা করব প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিতে কি কি লাগে সেই সম্পর্কে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক মূলত একটি সরকারি ব্যাংক যা বাংলাদেশ সরকার নিয়ন্ত্রণ করে থাকে প্রবাসীদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্য।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার মাধ্যমে প্রবাসী ব্যক্তিরা নিজের এবং নিজের পরিবারের জন্য লোন নিতে পারেন খুব সহজেই। তবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত সাপেক্ষ বেঁধে দিয়ে থাকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিতে কি কি লাগে সেই সম্পর্কে।

প্রথমে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন ফরম ডাউনলোড করতে হবে তারপর পাসপোর্ট এর ফটোকপি, বর্তমান ও পূর্বের বেতনের সার্টিফিকেট, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, লোন নেয়ার উদ্দেশ্য, এবং নিজের ও জামিনদারের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও ছবি দিতে হবে।

পূর্বে ঋণ নেওয়া থাকলে সেটা পরিশোধ করতে হবে। তারপর ঋণ নেওয়ার পরে ব্যাংকের নির্ধারিত শুল্ক এবং কমিশন পরিশোধ করতে হবে পাশাপাশি ব্যাংকের শর্তবলি ও নীতিমালা মেনে চলতে হবে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক মূলত ৩ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান করে থাকে সর্বোচ্চ যে ঋণ নেওয়ার মাধ্যমে আপনি নিজের এবং পরিবারের জীবনমান উন্নয়ন করতে পারবেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সুবিধা

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক বাংলাদেশের সরকার পরিচালিত একটি ব্যাংক। যা এদেশের সাধারণ মানুষকে বিদেশে যাওয়ার জন্য আর্থিকভাবে সাহায্য করে থাকে কেননা প্রবাসী কর্মীরা দেশের অর্থনীতির একটি বড় অংশ। তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করে দেশে টাকা পাঠানোর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি নিজেদের এবং পরিবারের জীবনমান উন্নয়ন করতে কাজ করে আসছে।

বর্তমান সময়ে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সুবিধা হলো বাংলাদেশের নাগরিকত্ব থাকা যেকোনো ব্যাক্তি ঋণ নেওয়ার মাধ্যমে বিদেশে গিয়ে স্বাবলম্বী হতে পারবে এবং ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে সে ঋণ পরিশোধ করতে পারবে। প্রবাসীদের আর্থিক সুবিধা প্রদান করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ২০১০ সালের দিকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক চালু করেছিল।

বাংলাদেশের যেকোনো ব্যক্তি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ঋণ নেয়ার মাধ্যমে নিজেদের স্বাবলম্বী করে তোলার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পারবেন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সুবিধা হলো ঋণ নেয়ার সময় কোন জামিনদারের প্রয়োজন হয় না এবং সুদের হার সবচাইতে কম।

তবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেয়ার জন্য কিছু শর্ত সাপেক্ষ মেনে চলতে হবে যেমন আবেদনকারীর বয়স ২০-৫৫ বছরের মধ্যে হতে হবে, পাসপোর্ট, ভিসা, এয়ার টিকিট, মেডিকেল রিপোর্ট, বিদেশে কর্মসংস্থানের চুক্তি পত্র, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ন্যাশনাল আইডি কার্ড এবং সত্যায়িত কাগজপত্র দিতে হবে। তারপর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ লোন অনুমোদন করার পর আপনি ঋণ পাবেন।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি

এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিতে কি কি লাগে পাশাপাশি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সুবিধা সম্পর্কে, এখন আমরা আলোচনা করব ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে।

ইসলামী ব্যাংক মূলত একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশর এস.আলম গ্রুপের একটি অঙ্গ-প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের অনেক ব্যাংক রয়েছে যারা এদেশের সাধারণ মানুষকে বিদেশে যাওয়ার জন্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে থাকে। কেননা প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি বিরাট অংশের যোগান দেয়।

তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করে রেমিটেন্স পাঠানোর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি অনেক বেগবান হয়। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক প্রবাসীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের লোন সুবিধা বা বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করে আসছে। ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সবচাইতে সহজ কেননা সুদের হার অনেকটা কম ওর ঋণ ফেরত দেয়ার সময়সীমা একটু বেশি।

ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিয়ে অনেক সাধারণ মানুষ নিজের এবং পরিবারের জীবনমান উন্নয়ন করার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে কাজ করে আসছে। তবে ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেয়ার জন্য আবেদনকারীকে কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়।
শর্তগুলো হলো,
  • বয়সসীমা ১৮-৬০ বছর হতে হবে
  • পাসপোর্ট, ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট বৈধ হতে হবে
  • নিজের বা পরিবারের কারো ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট থাকতে হবে
  • মাসিক আয় নির্ধারিত মানের চাইতে বেশি হতে হবে
  • বিনিয়োগের উদ্দেশ্য স্পষ্ট করতে হবে
ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিতে আবেদনকারীকে যেসকল কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
  • ইসলামী ব্যাংকের নির্ধারিত ফরম পূরণ করতে হবে
  • পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি দিতে হবে
  • পাসপোর্ট,ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট এর ফটোকপি জমা দিতে হবে
  • নিয়োগপত্র বা প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে
  • ব্যাংকের স্টেটমেন্ট বা মাসিক আয়ের রশিদ দিতে হবে
  • নিজের অথবা পরিবারে সদস্যের ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট নম্বর দিতে হবে

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক, দেশ ইনফো বি.আর ওয়েবসাইটের এই আর্টিকেলে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সুবিধা ও কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে জানিয়ে দিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দেশইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url