জবা ফুলের তেল বানানোর উপায় জানুন

পিরিয়ডের সময় শসা খেলে কি হয় জানুনসুপ্রিয় পাঠক, জবা ফুলের তেল বানানোর উপায় এবং লাল জবা ফুলের উপকারিতা ও পঞ্চমুখী জবা ফুলের উপকারিতা এবং নতুন চুল গজাতে জবা ফুলের ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
জবা ফুলের তেল বানানোর উপায় জানুন
এই আর্টিকেলে আমরা জবা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং জবা ফুলের তেল বানানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। পাশাপাশি জবা ফুল ব্যবহার করে ঘরে বসেই আপনার দেহের কোন কোন সমস্যার সমাধান করতে পারবেন সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।
সূচিপত্রঃ জবা ফুলের তেল বানানোর উপায় জানুন

পঞ্চমুখী জবা ফুলের উপকারিতা

বর্তমান সময়ে প্রায় ১০০ প্রজাতির জবা ফুল দেখতে পাওয়া যায় বিভিন্ন স্থানে। কিন্তু আমাদের অনেকেরই জানা নেই যে জবা ফুলের কতগুলো উপকারী দিক রয়েছে। আবার জবা ফুলের প্রজাতির মধ্যেও অনেক ভাগ রয়েছে যেমন কুসুম জবা, রক্ত জবা, মরিচা জবা, পঞ্চমুখী জবা এবং সাধারণ জবা।

বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে বাণিজ্যিকভাবে পঞ্চমুখী জবা ফুলের চাষ করা হয়ে থাকে কারণ এই উদ্ভিদটি ঔষধি গাছ হিসাবে বেশি ব্যবহার করা হয়। অন্যান্য জবার তুলনায় পঞ্চমুখী জবা ফুল একটু আলাদা ধরনের হয়ে থাকে কারণ পঞ্চমুখী জবা দেখলে মনে হবে যে কয়েকটি ফুল একসাথে মিশে রয়েছে।

জবা ফুলের গাছের উচ্চতা ১০-১৬ ফিট পর্যন্ত হয়ে থাকে। জবা ফুল মূলত একাধিক রঙের হয়ে থাকে যেমন লাল, কমলা, সাদা এবং হলুদ পাশাপাশি জবা ফুলের অনেক ভেষজ গুণাবলী রয়েছে যা মানুষের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

বিশেষ করে যাদের মধ্যে অসস্তি বেশি কাজ করে অথবা অল্পতেই বমি বমি ভাব হয় তারা প্রতিদিন ৪-৫ জবা ফুল বেটে সর্বোচ্চ হিসেবে ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। পাশাপাশি যাদের অতিরিক্ত প্রস্রাব হয় তারা জবা ফুলের গাছের ছাল সংগ্রহ করে ভালো করে বেটে নিয়ে রস বের করে খাওয়ার ফলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

বিশেষ করে শরীরের কোন জায়গায় কেটে গেলে সেখানে জবাব ফুলের প্রলেপ লাগালে কাটা জায়গা তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায় এবং কাটার দাগ তাড়াতাড়ি সেরে ওঠে। যাদের চোখের সমস্যা রয়েছে যেমন কোন কারনে আঘাত পেলে বা চোখের কোণে পুঁজ জমা হলে জবা ফুল বেটে চোখের উপর লাগিয়ে দিলে তাৎক্ষণিক আরাম পাওয়া যায়।

পাশাপাশি চর্ম রোগের মহা ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা হয় জবা ফুল। পঞ্চমুখী জবা ফুলের উপকারিতা আরো অনেক রয়েছে যেমন অতিরিক্ত সর্দি এবং কাশি হলে জবা ফুলের রস পানিতে মিশিয়ে খেলে তাড়াতাড়ি সেরে ওঠে।

পাশাপাশি চোখ ওঠার সমস্যা দূর করতে জবা ফুল ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া ও ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে, চুল বৃদ্ধি করতে, নতুন চুল গজাতে, সাদা চুল কালো করতে জবা ফুলের তেল ব্যবহার করা হয়।

লাল জবা ফুলের উপকারিতা

আর্টিকেলের শুরুতেই আমরা আলোচনা করেছি পঞ্চমুখী জবা ফুলের উপকারিতা সম্পর্কে, এবার আমরা আলোচনা করবো লাল জবা ফুলের উপকারিতা সম্পর্কে। আমাদের দেহের কোন কোন সমস্যায় আমরা লাল জবা ফুল ব্যবহার করতে পারবো তার বিস্তারিত তথ্য জানাবো এখন। বর্তমান সময়ে প্রায় সকলের বাড়ির উঠানে জবা ফুলের গাছ দেখতে পাওয়া যায়।

আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা যে জবা ফুল ব্যবহার করে অথবা জবা ফুলের গাছের ছাল ব্যবহার করে আমরা কোন কোন সমস্যার হাত দেখিয়ে রেহাই পেতে পারি। চলুন জেনে নেওয়া যাক লাল জবা ফুলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য,
  • ঋতুস্রাবের সমস্যার সমাধানে
যেসব মহিলার মাসের নির্দিষ্ট সময়ে ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হয়ে থাকে তারা পিরিয়ড হওয়া থেকে শুরু করে স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত দারুচিনির গুড়ার সাথে জবা ফুলের কয়েকটি কুড়ি নিয়ে ভালোভাবে বেটে পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে।

বিশেষ করে যাদের ঋতুস্রাবের সমস্যা রয়েছে এবং সময়মতো ঋতুস্রাব হয় না তারা এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। তবে সমস্যা গুরুতর মনে হলে অবশ্যই প্রথমে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • ত্বকের যত্নে
লাল জবা ফুলের উপকারিতা যতগুলো রয়েছে তার মধ্যে সবচাইতে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য। কারণ জবা ফুলের মধ্যে রয়েছে সাইট্রিক এবং ম্যালিক অ্যাসিডের উপাদান যা আমাদের ত্বকের কালো দাগ ও ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে।

যাদের ত্বক তুলনামূলক একটু কালো বা শ্যামলা তারা চাইলে জবা ফুলের পাপড়ি ও নারিকেল তেল এবং তিলের তেল ব্যবহার করে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে থাকবে।
  • চুল লম্বা করতে
যাদের মাথার চুল পড়ার সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত জবা ফুলের ব্যবহার করতে পারেন। চুল লম্বা করার জন্য এবং চুল ঘন করার জন্য জবা ফুল অথবা জবা ফুলের পাতা ভালোভাবে বেটে নিয়ে সেই রস মাথায় ব্যবহার করলে মাথার খুশকি দূর হয় ও চুল পড়া রোধ হয়। পাশাপাশি চুল পড়া কমানোর জন্য জবা ফুলের তেল তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন।
  • ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে
জবা ফুলের চা তে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর গুনাগুন যা মানুষের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে কার্যকরী। যাদের ক্যান্সার জনিত সমস্যা রয়েছে তারা চাইলে নিয়মিত জবাব ফুলের চা তৈরি করে খেতে পারেন। পাশাপাশি শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে এবং শরীর শুকিয়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য জবা ফুলের চা অনেক কার্যকরী।
  • জবা ফুলের ঔষধি গুনাগুন
জবা ফুল থেকে উপকার পেতে হলে জবা ফুলের পাপড়ি সংগ্রহ করে তা রোদে শুকাতে হবে এবং গরম পানিতে দিয়ে চা তৈরি করে খেতে হবে। নিয়মিত সেই চা খাওয়ার ফলে লিভার সুস্থ থাকার পাশাপাশি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা যাদের রয়েছে তারা চাইলে জবাব ফুলের চা খেতে পারেন কারণ জবা ফুলের চা এ কোন ক্যাফেইন থাকেনা যার কারনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ভয় নেই।

নতুন চুল গজাতে জবা ফুলের ব্যবহার

যাদের মাথায় চুল ঝরে পড়ার সমস্যা রয়েছে বা পুরোপুরি টাক পড়ে গেছে তারা চাইলে নিয়মিত জবাব ফুল ব্যবহার করে চুল পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন। কারণ জবা ফুলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের উপাদান রয়েছে যা মানুষের চুল পড়া রোধ করার পাশাপাশি নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে থাকে।

পাশাপাশি আপনি চাইলে জবা ফুলের তেল তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন যার ফলে মাথার খুশকি দূর হওয়ার পাশাপাশি চুল ঘন এবং কালো হবে। নতুন চুল গজাতে জবা ফুলের ব্যবহার যেভাবে আপনি করবেন, তা হলো জবা ফুল এবং ডিম একসাথে মিশিয়ে হেয়ার প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করলে চুল পড়া রোধ হওয়ার পাশাপাশি নতুন চুল গজাবে।

তার জন্য আপনাকে জবা ফুলের পাউডার সংগ্রহ করে ডিমের সাদা অংশ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে এবং সেটি চুলে লাগানোর ২৫-৩০ মিনিট পরে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। পুরোপুরি উপকারিতা পেতে হলে প্রতি সপ্তাহে ১ বার ব্যবহার করতে হবে কমপক্ষে ৩ মাস পর্যন্ত।

পাশাপাশি আপনারা চাইলে জবা ফুলের তেল তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন তার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে কয়েকটি জবা ফুল সংগ্রহ করার পর সেটা কি হালকা গরম পানি দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে এবং সেটা ঠান্ডা করে মাথায় ব্যবহার করলে মাথার খুশকি দূর হওয়ার পাশাপাশি চুল পড়া রোধ হবে এবং চুল অনেক কালো ও উজ্জ্বল হবে।

কারণ জবা ফুলে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো আ্যসিড রয়েছে যা মানুষের চুলের কেরাটিন প্রোটিনের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে যার ফলে প্রাকৃতিকভাবে মাথার চুলের উন্নতি হয়।

জবা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

জবা ফুল এবং জবা পাতায় মূলত প্রচুর পরিমাণে ভেষজ উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য খুবই কার্যকরী উপাদান। তবে জবা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই বিদ্যমান। সে কারণে ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে তাছাড়া উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

চলুন জেনে নেওয়া যাক জবা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা কোনগুলো সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য,

জবা পাতার উপকারিতা

  • জবা পাতা দিয়ে চা তৈরি করে খেলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয় এবং বমি বমি ভাব দূর হয়
  • জবা পাতার চা তৈরি করে খেলে খাবার দ্রুত হজম হয় এবং সহজে ক্ষুধা লাগে না
  • নিয়মিত জবা পাতা খাওয়ার ফলে হজম শক্তি অনেক বৃদ্ধি পায়
  • জবা পাতার চা নিয়মিত খাওয়ার ফলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যার সমাধান হয়
  • অতিরিক্ত ওজন কমাতে জবা পাতার চা অনেক কার্যকরী
  • পিত্তথলিতে পাথর এবং কিডনির সমস্যা অপসারণ করতে জবা ফুল অনেক কার্যকরী
  • দেহের রক্তশূন্যতা দূর করার পাশাপাশি আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে থাকে জবা ফুল
  • ব্রণের দাগ দূর করার পাশাপাশি ত্বক উজ্জ্বল করতে এবং বাঁকা চুল সোজা করতে জবা ফুল ও পাতা অনেক কার্যকরীজবা

পাতার অপকারিতা

  • জবা ফুলে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি রয়েছে তাই ব্যবহার করার পূর্বে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
  • যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তারা জবা ফুল থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন কারণ জবা ফুলে অ্যালুমিনিয়াম রয়েছে প্রচুর
  • গর্ভাবস্থায় স্নায়ুর রোগে এবং ভ্রুনের বিকাশ ঘটাতে জবা ফুলে থাকা অ্যালুমিনিয়াম অনেক নেতিবাচক কাজ করে
  • যাদের নিম্ন রক্তচাপ রয়েছে তারা জবা ফুল বা পাতার সেবন করা থেকে বিরত থাকুন
  • জবা ফুল বা পাতা খেলে বুক ধরফর করা, বমি বমি ভাব হওয়া এবং মাথা ঘোরার সমস্যা হতে পারে
  • জবা ফুল বা পাতা খাওয়ার অভ্যাস করলে নিয়মিত খেতে হবে অন্যথায় শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে
  • সদ্য কেটে যাওয়া কোন জায়গায় জবা ফুলের বা পাতার রস ব্যবহার করলে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি
  • গর্ভাবস্থায় জবা পাতার রস বা গাছের ছালের রস খেলে গর্ভের শিশুর সমস্যা দেখা দিতে পারে

জবা ফুলের তেল বানানোর উপায়

এর পূর্বে আমরা আলোচনা করেছি নতুন চুল গজাতে জবা ফুলের ব্যবহার এবং জবা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। এখন আলোচনা করবো জবা ফুলের তেল বানানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত, জবা ফুলের তেল বানানোর জন্য প্রথমে আপনাকে কয়েকটা জবা ফুল এবং পাতা সংগ্রহ করতে হবে এবং সেটি পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।

তার সাথে নারিকেল তেল এবং সসপ্যান ভালোভাবে একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে তবে কোনো রকম পানি ব্যবহার করা যাবে না। এবং সেই পেস্ট চুলাতে বসিয়ে হালকা গরম করে নিতে হবে। প্রথমে চুলার ওপরে নারীকেল তেল ঢেলে গরম করে নেওয়ার পর সেই পেস্ট ওই তেলে মেশাতে হবে।

তারপর পেস্ট ফুটানো হয়ে গেলে দেখা যাবে যে তেলের রং আস্তে আস্তে পরিবর্তন হচ্ছে এবং সেটা চুলা থেকে নামিয়ে ২-২.৩০ ঘন্টা রেখে দিতে হবে ঠান্ডা করার জন্য। এবং পরবর্তী সময়ে সেটা আপনি চুলে ব্যবহার করতে পারবেন। যাদের চুল পড়ার সমস্যা রয়েছে তারা জবা ফুলে তেল বানিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।

জবা ফুলের তেল ব্যবহার করার ফলে চুল অনেক ঘন হবে, লম্বা হবে এবং নতুন চুল গজাবে পাশাপাশি মাথার খুশকি দূর হবে। কারণ জবাব ফুলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং আ্যন্টি-অক্সিডেন্টের উপাদান রয়েছে। যার ফলে প্রাকৃতিকভাবে চুলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার পাশাপাশি চুল লম্বা করে ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে থাকে।

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক, দেশ ইনফো বি.আর ওয়েবসাইটের এই আর্টিকেলে জবা ফুলের তেল বানানোর উপায় এবং লাল জবা ফুলের উপকারিতা ও পঞ্চমুখী জবা ফুলের উপকারিতা এবং নতুন চুল গজাতে জবা ফুলের ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দেশইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url