আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা জানুন
গ্যাস্ট্রিকের জন্য মেথি খাওয়ার নিয়ম জানুনসুপ্রিয় পাঠক, আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা এবং পুরাতন আমাশয় এর লক্ষণ ও আমাশয় রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ এবং আমাশয় রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
এই আর্টিকেলে আমরা আমাশয় রোগের হাত থেকে নিস্তার পাওয়ার সকল ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করেছি। পাশাপাশি আলোচনা করা হয়েছে পুরাতন আমাশয় এর লক্ষণ ও আমাশয় রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ এবং আমাশয় রোগের ঔষধ সম্পর্কে।
সূচিপত্রঃ আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা জানুনআমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
মানুষের দেহে আমাশয় রোগ সাধারণত বেশি দিন স্থায়ী হয় না তবে আমাশয় রোগের কারণে মানুষ খুব দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে। পাশাপাশি শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেওয়ার কারনে কাজে-কর্মে মন বসে না বা কাজ করার শক্তি শরীরে থাকে না। সেজন্য যারা আমাশয় রোগ নিয়ে ভোগেন তারা ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে আমাশয় রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা করার জন্য বাহিরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। আপনি চাইলে বাড়িতে বসেই নিজে নিজেই ঘরোয়া টোটকা অবলম্বন করে আমাশয় থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিন,
- কড়া চা
এক কাপ গরম পানির সাথে ২-৩ চা চামচ চায়ের পাতি মিশিয়ে ভালোভাবে ফুটিয়ে তার সাথে লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে এবং বিকেলে নিয়মিত খেলে খুব দ্রুত আপনি আমাশয় রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
- গাজর ও বিটরুট
একটি গাজর এবং একটি ছোট বিটরুট ভালোভাবে ছাল ছাড়িয়ে নিয়ে টুকরো করে কেটে জুস তৈরি করে খেলে খুব দ্রুত আমাশয় সেরে উঠবে।
- হরিতকী
হরিতকির গুড়া গরম পানির সাথে মিশিয়ে খেলে রাতে ঘুম ভালো হয় পাশাপাশি ডায়রিয়া, গ্যাস্ট্রিক, পেট ফাঁপা এবং আমাশয় সমস্যা থেকে দ্রুত নিস্তার পাওয়া যায়।
- আপেল ও ভিনেগার
১ টি আপেল ছোট করে কেটে নিয়ে ভালোভাবে বেঁটে জুস তৈরি করে ভিনেগারের সাথে মিশিয়ে দিনে কমপক্ষে ২ বার সেবন করুন তাহলে দ্রুত আমাশয় ও ডায়রিয়ার সমস্যা সেরে যাবে।
- বাটার মিল্ক
আমাশয় ও ডায়রিয়া জনিত কোন সমস্যা থাকলে নিয়মিত বাটার মিল্ক সেবন করতে পারেন তাতে দ্রুত আমাশয় ও ডায়েরিয়ার সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।
- ডাব
আমাশয় বা ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বের হয়ে আসে যার ফলে শরীর ডিহাইড্রেশন হওয়ার সম্ভাবনায় পড়ে। আর সেই সম্ভাবনা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে ডাবের পানি ঘন ঘন পান করুন তার ফলে শরীরের দুর্বলতা অনেকটাই কমে যাবে খুব দ্রুত। গবেষণায় দেখা গেছে আমাশয় হলে স্যালাইন খাওয়ার চেয়ে ডাবের পানি খাওয়া বেশি উত্তম।
- কুলেখাড়া পাতা
আমাশয় সমস্যা থেকে মুক্তি লাভের জন্য আপনি চাইলে কুলেখাড়া পাতার রস খেতে পারেন। তার জন্য প্রথমে কুলেখাড়া পাতা সংগ্রহ করতে হবে তারপর গরম পানির সাথে ভালোভাবে ফুটিয়ে মধু, গুড় বা মিষ্টি জাতীয় কোন দ্রব্যের সাথে মিশিয়ে কুলেখাড়া পাতার রস খেতে হবে।
- মুথার কাথ
আমাশয় হবার কারণে শরীর থেকে প্রচুর পানি বের হয়ে যায়, ফলে পেটের মধ্যে ব্যথা অনুভূত হয় আর সেই ব্যথা নির্গমন করার জন্য আপনি চাইলে মুথার কাথ খেতে পারেন। তবে আমাশয়ের চেয়ে পেটের ব্যথা কমাতে মুথার কাথ বেশি কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
- গোল মরিচ
আমাশয় জনিত রোগীর জন্য গোল মরিচ অত্যন্ত কার্যকরী উপাদান। কেননা গোল মরিচের গুঁড়া প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে ভালোভাবে ঠান্ডা পানির সাথে মিশিয়ে খেলে ৫-৭ দিনের মধ্যে আমাশয় সেরে উঠবে।
- ডালিম গাছের ছাল
আমাশয় দূর করার জন্য ডালিম গাছের ছালের রসের সাথে বতুয়া শাক মিশিয়ে খেলে খুব দ্রুত আমাশয় দূর হয়। তবে ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য নিয়মিত খেতে হবে।
- তেঁতুল পাতার রস
আমাশয় দূর করার জন্য তেঁতুল পাতার রস খুবই উপকারী। তার জন্য টাটকা তেঁতুল পাতা গাছ থেকে সংগ্রহ করার পর গরম পানি দিয়ে সিদ্ধ করে রস বের করে নিতে হবে। পাশাপাশি সেই রস ঠান্ডা হওয়ার পর প্রতিদিন ২-৩ বার সেবন করতে হবে তাহলে আমাশয়, ডায়রিয়া ও শরীরের পানি শূন্যতা দূর হয়ে যাবে।
- পেঁপে
আমাশয় রোগীদের জন্য পেঁপে একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবার। কেননা পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে পানি রয়েছে যা দেহের পানি শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে। এবং পেঁপের তরকারি হিসাবে রান্না করে খেলে আমাশয়, ডায়রিয়া সেরে যায় ও খাবার হজমের প্রক্রিয়া ঠিক থাকে।
- অর্জুন গাছের ছাল
অর্জুন গাছের ছাল আমাশয় নিরাময় করতে বেশ উপকারী। তার জন্য অর্জুন গাছের ছাল সংগ্রহ করার পর ভালোভাবে বেটে নিয়ে রস বের করতে হবে। অর্জুন গাছের ছালের রস কখনোই এমনিতে খাবেন না তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হতে পারে।
আমাশয় থেকে নিস্তারের জন্য গরুর দুধ ও অর্জুন গাছের ছালের রস গরম করে খেতে হবে। তার ফলে শরীর দুর্বল হওয়া দূর হবে ও কাজ-কর্মে শক্তি পাওয়া যাবে।
- থানকুনি পাতা
আমাশয় এবং দীর্ঘদিন যাবত যাদের শরীরে জ্বরের সমস্যা রয়েছে তারা থানকুনি পাতার রস করে খেতে পারেন। তার জন্য থানকুনি পাতা সংগ্রহ করার পর পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে পাশাপাশি ভালোভাবে বেটে নিয়ে রস বের করে খেতে হবে।
থানকুনি পাতার রসের স্বাদ অনেক তেতো তাই মধু, গুড় বা মিষ্টি জাতীয় দ্রব্যের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। পাশাপাশি আমাশয় ও দীর্ঘদিন যাবত হওয়া জ্বর থেকে মুক্তি লাভের জন্য থানকুনি পাতার রস গরম পানির সাথে খেলে ভালো উপকার মিলবে।
- গুড়ের শরবত
গুড়ের শরবত নিয়মিত খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হওয়ার পাশাপাশি শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ হয়। তার জন্য আপনাকে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে গুড়ের শরবত খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। আর যাদের আমাশয় রয়েছে তারা গুড়ের শরবতের সাথে ছোলা ও কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেতে পারেন।
আমাশয় রোগীর খাবার তালিকা
আমাশয় রোগীর খাবার তালিকা নির্বাচন করা সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেননা যদি কোন মানুষের আমাশয় জনিত সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে তার দেহে পানির ঘাটতি পড়ে যায়। তার জন্য এমন খাবার তালিকা তৈরি করতে হবে যাতে তার দেহের পানি ঘাটতির সমস্যার পাশাপাশি দেহের কর্মক্ষমতা ফিরে আসে।
তো আমাশয় রোগীদের কোন ধরনের খাবার খাওয়াবেন সেই সম্পর্কে নীচে আলোচনা করা হলো। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার সাধারণত আমাশয় ও ডায়রিয়া সমস্যার সমাধান করে থাকে। তাই আমাশয় রোগীদের সেই ধরনের খাদ্য খাওয়াতে হবে যাতে করে তাদের দেহের সমস্যার সমাধান মিলে খুব দ্রুত। তার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার হলো,
- সাদা ভাত
- চর্বিহীন মুরগির মাংস
- রুটি
- দই
- কলা
- ওটমিল
- ফল
- শাক-সবজি
- ডিম
- লেবুর রস
- ডাবের পানি
- গুড়ের শরবত
- আলু
- আপেল
- আঙ্গুর
- বেদানা বা ডালিম
আমাশয় রোগীরা যেসব খাবার খাবেন না
অতিরিক্ত ঝাল এবং মসলা জাতীয় খাবার আমাশয় রোগীকে খাওয়ানো যাবে না কেননা পরিপাকতন্ত্রের অস্বস্তিকর আরো বেড়ে যেতে পারে যার ফলে আমাশয় রোগীর অবস্থা আরো খারাপ হতে পারে। সে কারণে আমাশয় রোগী যেসব খাবার থেকে বিরত থাকবে তা হলো,
- অতিরিক্ত মাত্রার গরম খাবার
- যেকোনো ধরনের সফট ড্রিংকস
- দুধ এবং দুদ্ধজাতীয় খাবার
- যেকোনো প্রকারের চা বা কফি
- ভাজাপোড়া এবং তেল জাতীয় খাবার
- কম ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার
- অতিরিক্ত পরিমাণে চিনিযুক্ত খাবার
- মিষ্টি জাতীয় খাবার
- অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি যুক্ত ফল
- ৫-৭ দিনের বেশি ফ্রিজে রাখা যেকোনো শাক-সবজি বা ফল
পুরাতন আমাশয় এর লক্ষণ
আমাশয় এমন একটি রোগ যা সবসময় অনুভব হবে না কিছুদিন পর হঠাৎ করেই পেটের পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দেখা দিবে তবে পর্যায়ক্রমে এটি জটিল আকার ধারণ করতে পারে। আপনি যদি আমাশয় রোগের সঠিক লক্ষণ বুঝে চিকিৎসা করাতে পারেন তবে অবশ্যই আপনি আমাশয় থেকে চিরতরে মুক্তি পেয়ে যাবেন। পুরাতন আমাশয় এর লক্ষণ গুলো হলো,
- ডায়রিয়া হওয়া
- চেহারা চিকন হওয়া ও শুকিয়ে যাওয়া
- শরীর দুর্বল হওয়া
- শরীরের ওজন কমে যাওয়া
- পেশিতে থেকে থেকে ব্যথা অনুভব করা
- মাঝেমধ্যে জ্বর হওয়া ও সর্দি লাগা
- অতিরিক্ত পরিমাণে পানির পিপাসা বা তৃষ্ণা লাগা
- প্রস্রাব কম হওয়া
- বমি বমি ভাব হওয়া
- ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া ও শুকিয়ে যাওয়া
- অতিরিক্ত পরিমাণে মলত্যাগ হওয়া
- মলের সাথে আম বের হওয়া
- আবার মল অনেক শক্ত বের হওয়া
- মল অনেক নরম হওয়া
- খাদ্য গ্রহণের পর বাথরুমের চাপ দেওয়া
- পেটে ব্যথা অনুভূত হওয়া
- পেটে কামড় দিয়ে রাখা
- পেটে শব্দ হওয়া বা পেট ডাকা
- মলত্যাগের ভাব হওয়ার পরেও পরিষ্কারভাবে মলত্যাগ না হওয়া
- পেটে গ্যাসের সৃষ্টি হওয়া
কোন মানুষের শরীরে যদি ৭-১০ দিনের বেশি এসব সমস্যা দেখা যায় তবে বুঝতে হবে যে সেই মানুষের অনেক আগে থেকেই আমাশয়ের সমস্যা ছিল।
আমাশয় রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ
অ্যামিবিক আমাশয় ও ব্যাসিলাস আমাশয় এই দুই ধরনের সমস্যা মানুষের শরীরে বেশি দেখা যায়। তবে আমাশয় থেকে নিস্তার পাওয়ার জন্য প্রথমে সঠিক রোগ নির্ণয় করাটা খুব প্রয়োজন কেননা রোগ নির্ণয় করা গেলে খুব দ্রুত তার সমাধান করে ফেলা সম্ভব। আমাশয় রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো,
আমাশয় রোগের প্রতিকার
আমাশয় রোগ প্রতিকার করার জন্য প্রথমে যা করতে হবে তা হলো প্রতিবার বাথরুম করার পর খাবার স্যালাইন খেতে হবে। পাশাপাশি আমাশয় আক্রান্ত রোগীকে বিশ্রাম নিতে হবে এবং শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করে এমন সব ফল বা খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।
বিশেষ করে লেবুর রস ও ডাবের পানি খাওয়াতে হবে এবং ফাইবার সমৃদ্ধ এবং আঁশ জাতীয় তরল খাদ্য খাওয়াতে হবে। অতিরিক্ত পরিমাণে সমস্যা মনে হলে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
আমাশয় রোগের প্রতিরোধ
- যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের জন্য মসলা জাতীয় খাবার না খাওয়া
- ভাজাপোড়া এবং তেল জাতীয় খাবার পরিহার করা
- যাদের আমাশয় এর সমস্যা আছে তাদের থেকে বিরত থাকা
- বাথরুম থেকে আসার পর সাবান বা হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত-পা পরিষ্কার করা
- নষ্ট ও পচা খাবার থেকে বিরত থাকা
- যেকোনো জায়গার পানি পান না করা
- দূষিত খাবার পানি না খাওয়া
- বাহিরের ধুলাবালি যাতে করে শরীরে প্রবেশ করতে না পারে তার জন্য সতর্ক থাকা
- নিয়মিত খেলাধুলা করা বা ব্যায়াম করা
- বাথরুমের চাপ দিলে তা আটকে না রাখা
- ময়লা যুক্ত কোন পাত্রে হাত না দেওয়া
- ময়লাযুক্ত স্থানে না যাওয়া
- নিয়মিত তেঁতুল ও পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করা
- শাক-সবজি ও ফলমূল বেশি করে খাওয়া
- বাইরের কাজ শেষ করে বাসায় আসার পর পরিষ্কার পানি দিয়ে পুরো শরীর পরিষ্কার রাখা ও নিয়মিত গোসল করা
আমাশয় রোগের ঔষধ
আমাশয় রোগ থেকে নিস্তার পাওয়ার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কিছু অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন করার পরামর্শ দিয়েছেন। আমাশয় রোগের ঔষধ এর মধ্যে রয়েছে পিভমেসিলিনাম, সিপ্রোফ্লাক্সাসিন ও সেফট্রিয়াক্সোন যা খাওয়ার ফলে আমাশয় আক্রান্ত রোগীদের ব্যাকটেরিয়াজনিত সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
তবে আমাশয় আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে ছত্রাক দূর করার জন্য মেট্রোনিডাজল এবং টিনিডাজল ঔষধ সেবন করা যেতে পারে। তবে ঔষধ খেলে আমাশয় পুরোপুরি সেরে উঠবে না কারণ ওষুধের পাশাপাশি নিয়মিত বেশি ফাইবার যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।
শরীরে যাতে পানির ঘাটতি না হয় সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে, প্রয়োজনে ডাবের পানি ও স্যালাইন বেশি করে খেতে হবে।
শেষ কথা
সুপ্রিয় পাঠক, দেশ ইনফো বি.আর ওয়েবসাইটের এই আর্টিকেলে আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা এবং পুরাতন আমাশয় এর লক্ষণ ও আমাশয় রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ এবং আমাশয় রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন।
দেশইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url